রাতের প্রথমদিকটায় একবার ঘুমিয়ে পড়ে, তারপর ঘুম ভেঙে গিয়ে
যদি আবার টুপ করে ঘুমিয়ে না পড়া যায়, তাহলে বেশ কিছুটা রাত্তির ফাউ যায়।
কলেজ জীবন
বা তার পরেও অনেকদিন রাতে বালিসের পাশে ডায়েরি আর কলম নিয়ে শুতাম। অনেক সময় টর্চের
আলোতেও লিখেছি বা অন্ধকারে। মাঝে অনেকদিন আর ইচ্ছা করত না। এখন ল্যাপটপে লিখতেই
স্বচ্ছন্দ লাগে। ল্যাপটপে লিখলে রাতে আলোও জ্বালতে হয় না। মুশকিল যে ল্যাপটপটা
চালু আর বন্ধ করতে হয়। তাই এবারে শুরু করেছি নতুন ফোনের নোট-এর পাতায় লেখা। মানে
অলস হলে যা হয় আর কী। এযাবত কেবল কবিতাই লিখছিলাম। গতকাল সত্যি সত্যি একটা ছোট নোট
লিখে ফেললাম।
ইদানীং মনে হয়, ফোনটা চুরি গেলে মুশকিল। আমার লেখাগুলোর কোনো ব্যাকআপ
নেবো নেবো করেও নেওয়া হয়নি। ভাবছি নোটে লিখে রাখব কী না, ফোনটি উঠাইয়া লইলে দয়া
করিয়া লেখাগুলি মেল করিয়া পাঠাইয়া দেবেন। আমার মেল আই ডি ইত্যাদি ইত্যাদি। চোরে আদৌ
নোট পড়বে কিনা সেও এক চিন্তার। বোধহয় ব্যাকআপ রাখাই মঙ্গল, চোরের ওপর ভরসা না
রেখে।
যাইহোক ফাউ রাত্তিরে কিছুটা লেখা, কিছুটা ভাবনা আর কিছুটা
হাতপায়ের বেদনা ফাউ পাওয়া গেল। ওই আর কী এই বাজারে যা পাওয়া যায়...।
অদ্ভুত এক LED Lamp বাজারে এসেছে, একটু খোঁজ করলে পাওয়া যাবে, অনলাইন তো পাওয়াই যায়, বক্তৃতার ডায়াসে যেমন সরু ডান্ডা দেওয়া মাউথপিস লাগানো থাকে, ইচ্ছা মোতো ব্যাকানো যায়, সেই রকম পাওয়া যাচ্ছে। ফারাক শুধু মাউথপিসের জায়গায় LED Bulb টা লাগানো থাকছে, আর অন্য প্রান্তে একটা বড় ক্লিপ জাতীয় জিনিস, যার দ্বারা খাতা / বইয়ের সাথে ওটাকে সংযুক্ত রাখা যায়। বেশ অভিনব ও কাজের জিনিস। ট্রাই করে দেখতে পারেন। softcopy সবসময়ই soft target. কত আর ১৪ জায়গায় ব্যাক আপ রাখা যায়
ReplyDeleteঅনেক ল্যাম্প ট্রাই করা হয়েছে, তোমার বর্ণিত সহ। কোনো লাভ হয়নি। মোবাইল ভরসা অতঃপর।
ReplyDelete